গাজা খেয়ে দুধ খেলে কি হয় - কি খেলে গাজার নেশা কাটে - গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে কি হয়

গাজা খেয়ে দুধ খেলে গাজার নেশা কিছুটা কমে যায়। দুধে থাকা ক্যালসিয়াম এবং ফ্যাট গাজার রাসায়নিক উপাদান THC এর সাথে বিক্রিয়া করে এবং এর কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। তবে, এটি সম্পূর্ণভাবে নেশা কাটাতে পারে না।

গাজার নেশা কাটাতে সাহায্য করে এমন কিছু খাবার হল:

কফি: কফিতে থাকা ক্যাফেইন গাজার নেশা কাটাতে সাহায্য করে।

লেবু: লেবুতে থাকা ভিটামিন সি গাজার নেশা কমাতে সাহায্য করে।

দারুচনি: দারুচিনিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান গাজার নেশা কমাতে সাহায্য করে।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগার: অ্যাপেল সিডার ভিনেগারে থাকা অ্যাসিটিক অ্যাসিড গাজার নেশা কমাতে সাহায্য করে।

গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে প্রথম কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কিছু শারীরিক এবং মানসিক লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এই লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

নিদ্রাহীনতা

উদ্বেগ

উদ্বেগ

স্মৃতি সমস্যা

আহারের পরিবর্তন

ওজন হ্রাস

এই লক্ষণগুলি সাধারণত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে চলে যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে, এগুলি আরও দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।

গাজা খাওয়া ছেড়ে দেওয়ার পর মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হতে পারে। গাজা ব্যবহারের ফলে উদ্বেগ, বিষণ্ণতা এবং অন্যান্য মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে। গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে এই ঝুঁকি কমে যেতে পারে।

গাজা খাওয়া ছেড়ে দেওয়ার পর শরীরের স্বাস্থ্যের উন্নতি হতে পারে। গাজা ব্যবহারের ফলে ফুসফুসের ক্ষতি, হৃদরোগ এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে। গাজা খাওয়া ছেড়ে দিলে এই ঝুঁকি কমে যেতে পারে।

গাজা খাওয়া ছেড়ে দেওয়ার জন্য কিছু টিপস হল:

একটি সমর্থন নেটওয়ার্ক তৈরি করুন। বন্ধু, পরিবার বা একটি থেরাপিস্টের মতো এমন লোকেদের সাথে কথা বলুন যারা আপনাকে গাজা খাওয়া ছেড়ে দেওয়ার জন্য সমর্থন করতে পারে।

একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। আপনি কতদিন গাজা খাওয়া ছেড়ে দিতে চান তা নির্ধারণ করুন।

একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন। গাজা খাওয়া ছেড়ে দেওয়ার জন্য আপনি কী করবেন তা একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন।

আপনার লক্ষ্যের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকুন। গাজা খাওয়া ছেড়ে দেওয়া কঠিন হতে পারে, তবে আপনার লক্ষ্যের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকুন।

গাজা খাওয়া ছেড়ে দেওয়ার জন্য সাহায্য পেতে আপনি একজন ডাক্তার বা থেরাপিস্টের সাথে কথা বলতে পারেন।