বাংলাদেশের আইনে সত্যায়িত কাগজের মেয়াদ নির্দিষ্ট করা নেই। তবে সাধারণভাবে, সত্যায়িত কাগজগুলি মূল নথির মেয়াদকালের জন্য বৈধ বলে বিবেচিত হয়।...
বাংলাদেশের আইনে সত্যায়িত কাগজের মেয়াদ নির্দিষ্ট করা নেই। তবে সাধারণভাবে, সত্যায়িত কাগজগুলি মূল নথির মেয়াদকালের জন্য বৈধ বলে বিবেচিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি জন্ম নিবন্ধনের মেয়াদ 30 বছর হয়, তাহলে সেই জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত অনুলিপিও 30 বছরের জন্য বৈধ হবে।
তবে, কিছু ক্ষেত্রে সত্যায়িত কাগজের মেয়াদ সীমিত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি ভিসা আবেদনের জন্য জমা দেওয়া সত্যায়িত কাগজের মেয়াদ সাধারণত 3 মাসের মধ্যে থাকে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে, সত্যায়িত কাগজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে, তা আবার সত্যায়ন করা যেতে পারে। তবে, কিছু ক্ষেত্রে, যেমন ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে, সত্যায়িত কাগজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে তা পুনরায় সত্যায়ন করা যাবে না।
বাংলাদেশে, সত্যায়িত কাগজগুলি সাধারণত একটি নোটারি পাবলিক বা অন্য কোনও সরকারি কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়ন করা হয়। সত্যায়নের সময়, সত্যায়কারী ব্যক্তি নথিটির সত্যতা এবং বৈধতার প্রতি তার স্বাক্ষর দিয়ে সাক্ষ্য দেন।
বাংলাদশে সত্যায়িত কাগজগুলির জন্য সাধারণত কোনও ফি প্রদান করতে হয় না। তবে, কিছু ক্ষেত্রে, যেমন ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে, সত্যায়নের জন্য ফি প্রদান করতে হতে পারে।
No comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.