দর্শনীয় স্থানের বর্ণনা দিয়ে বন্ধুর কাছে চিঠি
প্রিয় বন্ধু [বন্ধুর নাম],
আশা করি তুমি ভালো আছো। আমিও ভালো আছি। গত সপ্তাহে আমি [দর্শনীয় স্থানের নাম] বেড়াতে গিয়েছিলাম। সেখানকার দৃশ্যাবলী দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি।
[দর্শনীয় স্থানের নাম] একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান। সেখানে তুমি পাহাড়, বন, নদী, সমুদ্র, লেক ইত্যাদি সবই দেখতে পাবে। আমি সেখানে [দর্শনীয় স্থানের বিশেষ আকর্ষণ] দেখেছি। এটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
[দর্শনীয় স্থানের নাম]-এ আমি [দর্শনীয় স্থানে তোমার কী কী অভিজ্ঞতা হয়েছে]। এগুলো আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর স্মৃতি হয়ে থাকবে।
তুমি একবার অবশ্যই [দর্শনীয় স্থানের নাম] বেড়াতে আসবে। আমি তোমাকে এই স্থানটি দেখার জন্য খুবই উৎসাহিত করছি।
তোমার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।
তোমার বন্ধু, [তোমার নাম]
চিঠির বিন্যাস
একটি দর্শনীয় স্থানের বর্ণনা দিয়ে বন্ধুর কাছে চিঠি লেখার সময় নিম্নলিখিত বিন্যাস অনুসরণ করা যেতে পারে:
প্রথমে বন্ধুকে সম্বোধন করে চিঠি শুরু করতে হবে।
তারপর বন্ধুকে খোঁজখবর জিজ্ঞাসা করতে হবে।
এরপর দর্শনীয় স্থানের বর্ণনা দিতে হবে।
দর্শনীয় স্থানে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে হবে।
শেষে বন্ধুর কাছে আসতে উৎসাহিত করতে হবে।
দর্শনীয় স্থানের বর্ণনা
দর্শনীয় স্থানের বর্ণনা দেওয়ার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে:
দর্শনীয় স্থানের নাম এবং অবস্থান।
দর্শনীয় স্থানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।
দর্শনীয় স্থানের বিশেষ আকর্ষণ।
দর্শনীয় স্থানে দেখার মতো স্থান এবং স্থাপনা।
দর্শনীয় স্থানে থাকার এবং খাওয়ার ব্যবস্থা।
নিজের অভিজ্ঞতা
দর্শনীয় স্থানে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে:
দর্শনীয় স্থানে যাওয়ার পদ্ধতি।
দর্শনীয় স্থানে পৌঁছানোর পর কী কী দেখেছো।
দর্শনীয় স্থানে কতটা সময় কাটিয়েছো
দর্শনীয় স্থানে কী কী খাওয়া-দাওয়া করেছো।
L
দর্শনীয় স্থানে কী কী কেনাকাটা করেছো।
উপসংহার
চিঠির শেষে বন্ধুর কাছে আসতে উৎসাহিত করতে নিম্নলিখিত শব্দগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে:
তুমি একবার অবশ্যই [দর্শনীয় স্থানের নাম] বেড়াতে আসবে।
আমি তোমাকে এই স্থানটি দেখার জন্য খুবই উৎসাহিত করছি।
এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে তুমি তোমার বন্ধুর কাছে একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় চিঠি লিখতে পারবে।